Live Chat

The Future of Real Estate in Bangladesh and Welcare Greencity

images

মানুষের আবাসন ব্যবস্থার চাহিদা মেটাতে সারা বিশ্বে রিয়েল এস্টেট ব্যবসার আত্মপ্রকাশ ঘটেছে । বর্তমানে উদ্যোক্তাদের কাছে এটি অত্যন্ত সম্ভাবনাময় একটি ব্যবসা ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে। ব্যবসার যতগুলো সূচক রয়েছে সেগুলোর দিকে তাকালে বলা যায়, বাংলাদেশে রিয়েল এস্টেটের ভবিষ্যত অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। আর এই সম্ভাবনাকে বহুগুন বাড়িয়ে দিয়েছে ওয়েলকেয়ার গ্রীন সিটি। গ্রাহকের আস্থা, বিশ্বাস আর ভালোবাসা জয় করে নিয়েছে কোম্পানিটি। আবাসন খাতে প্রচলিত বদনাম অপ্রচার কে পেছনে ঠেলে দায়িত্বশীলতা ও আস্থার পরিচয় দিয়েছে ওয়েল কেয়ার গ্রুপ। যথা সময়ে প্লট বুঝিয়ে দেওয়া রেজিস্ট্রি সম্পন্ন করা কাগজপত্রের নিস্কন্টকতায় শীর্ষে রয়েছে ওয়েলকেয়ার গ্রুপ

করোনা মহামারির আগে দেশে রিয়েল এস্টেট মার্কেটের সাইজ ছিল প্রায় ১৬০০ বিলিয়ন ডলার। কোভিডের কারণে এ সেক্টরের গতি কিছুটা কমলেও, এখন আবার সেটা আশাব্যঞ্জকভাবে বেড়েছে। বাংলাদেশে রিয়েল এস্টেট ব্যবসার ভবিষ্যত আন্তর্জাতিক বাজার গবেষক সংস্থাগুলোর ধারণা, ২০২৫ সালের শেষে বাংলাদেশের রিয়েল এস্টেট বাজার ২ দশমিক ৬৮ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে। অতএব বলা যায়, বাংলাদেশে রিয়েল এস্টেটের ভবিষ্যত অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। 

ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা: বিশ্বের যে দেশগুলোতে দ্রুত জনসংখ্যা বাড়ছে বাংলাদেশ সেগুলোর অন্যতম। ফলে জনসংখ্যা যত বাড়ছে আবাসিক ও বাণিজ্যিক অবকাঠামোর চাহিদাও তত বৃদ্ধি পাচ্ছে। অবকাঠামোগত উন্নয়ন: অতীতে শহরকেন্দ্রিক অবকাঠামোগত উন্নয়ন হতো। সময়ের পরিবর্তনে গ্রামগঞ্জেও এখন অবকাঠামোগত উন্নয়ন হচ্ছে। ফলে শহরের পাশাপাশি গ্রামেও বাড়ছে রিয়েল এস্টেটগুলোর চাহিদা। বিদেশি বিনিয়োগ ও সহযোগিতা বৃদ্ধি: শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং কৌশলগত ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশের রিয়েল এস্টেট খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ দেখাচ্ছে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। বিদেশিদের সহযোগিতায় উন্নত নির্মাণ প্রযুক্তির মাধ্যমে গড়ে উঠছে বিলাসবহুল সব ভবন।

আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতা: দীর্ঘ সময় ধরে বাংলাদেশের আর্থিক খাতে স্থিতিশীলতা রয়েছে। ফলে রিয়েল এস্টেট কোম্পানিগুলো নিজ গতিতে এগিয়ে চলছে এবং নতুন নতুন প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারছে। এতে করে রিয়েল এস্টেটের ভবিষ্যত আরও সম্ভাবনাময় হয়ে উঠছে। সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসন উদ্যোগ: ইতিমধ্যে বাংলাদেশের অনেক রিয়েল এস্টেট সাশ্রয়ী মূল্যে ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে। তুলনামূলক দাম কম হওয়ায় মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তের মধ্যে অ্যাপার্টমেন্ট কেনার আগ্রহ বেড়েছে। চ্যালেঞ্জ: ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন শহরে জমি দুষ্প্রাপ্য হয়ে উঠছে, যার ফলে বাড়ছে জমির দাম। ভবন নির্মাণেও রয়েছে নানান জটিলতা। এজন্য জমি কেনা ও ভবন নির্মাণের চ্যালেঞ্জ নিতে চায় না অনেক মানুষ। বরং এ গুরু দায়িত্ব তারা ডেভেলপারদের দিয়ে দেয়। বাংলাদেশে রিয়েল এস্টেট বাজারের আকার আন্তর্জাতিক বাজার গবেষক সংস্থাগুলোর মতে, ২০২৫ সাল শেষে বাংলাদেশের রিয়েল এস্টেট বাজার ২ দশমিক ৬৮ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। এর মধ্যে আবাসিক রিয়েল এস্টেট বাজার ২ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে। ২০২৮ সালের মধ্যে এ বাজার ৩ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন ডলার হতে পারে বলেও জানিয়েছে এ সংস্থাগুলো। 

২০১২ সাল থেকে প্রতি বছরে দেশের আবাসন খাতে প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হচ্ছে। কোভিড পরবর্তী ২ বছরে বিনিয়োগ কিছুটা কমলেও এখন তা আবার বেড়েছে। শহুরে এলাকায় বেশি হলেও, এখন গ্রামেও রিয়েল এস্টেট সম্পত্তির জন্য মানুষের চাহিদা বাড়ছে। যেখানেই মানুষ প্রয়োজনীয় সুবিধা পাচ্ছেন, সেখানেই জমি বা অ্যাপার্টমেন্ট খুঁজছেন। 

রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগ করা কী ঠিক হবে? ধারণা করা হচ্ছে, ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের জনসংখ্যা হবে প্রায় ৩২ কোটি। জনসংখ্যা যত বাড়ছে জমির চাহিদাও তত বাড়ছে। চাহিদা বেড়ে যাওয়ার ফলে বাড়ছে জমির দাম। এখন কেউ রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগ করলে, আগামী ১০ বছর পর এর দাম বৃদ্ধি পাবে কয়েকগুণ। অতএব বলা যায়, রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগ করা যথার্থ সিদ্ধান্ত। রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগের সুবিধা বিশ্বের প্রায় সব দেশেই ভূমিতে বিনিয়োগ লাভজনক হিসেবে পরিগণিত হয়। এখানে বিনিয়োগের অনেক সুবিধাও রয়েছে।

কয়েকটি সুবিধা তুলে ধরা হলো: 

নির্দিষ্ট আয়: একটি জমি বা অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া দেওয়া হলে সেখান থেকে প্রতিমাস বা বছরে আয় হয়। এটি এমন নির্দিষ্ট আয়, যা কখনো কমে না বরং ধীরে ধীরে বাড়ে। সময়ের সাথে আয় বৃদ্ধি: একটি জমি বা অ্যাপার্টমেন্ট যখন কেনা হয় তখন সেটার যে মূল্য থাকে, ১০ বছর পরে তা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। ভাড়া দেওয়া হলে ধীরে ধীরে এখান থেকে আয় বাড়তে থাকে। অর্থাৎ সময়ের সাথে সাথে আয় বৃদ্ধি হয়। মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে সুরক্ষা: দেশের মুদ্রাস্ফীতি বাড়লেও জমি বা অ্যাপার্টমেন্ট মালিকদের খরচ তেমন বাড়ে না। অন্যদিকে সম্পত্তির মূল্য বাড়তেই থাকে। ফলে সম্পত্তি মালিকের আয় বাড়লেও ব্যয় বাড়ে না। লাভজনক বিনিয়োগ: ব্যাংকে সুদের হার কমে গেলে লভ্যাংশ প্রাপ্তির হারও কমে যায়। এজন্য ব্যাংকে টাকা রাখা সবসময় লাভজনক নয়। কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেলে মূলধন তোলাই কঠিন হয়ে যায়। অন্যদিকে স্থাবর সম্পত্তিতে বিনিয়োগ সবসময় লাভজনক। 

শেষ কথা ওয়েলকেয়ার গ্রুপ বাংলাদেশের স্বনামধন্য একটি রিয়েল এস্টেট কোম্পানি। দীর্ঘদিন থেকে কোম্পানিটি রিয়েল এস্টেট সেক্টরে সুনামের সাথে ব্যবসা করে আসছে। দেশের আবাসন চাহিদা মেটাতে তাদের কার্যক্রমও উল্লেখযোগ্য। আপনি যদি আপনার কষ্টের টাকা বিনিয়োগ করে পছন্দের প্লট কিনতে চান, তাহলে যোগাযোগ করুন । 


+৮৮ ০২ ২২৩৩৮০১৮৮

+৮৮ ০২ ৫৮৮১৬৭২২

+৮৮ ০২ ২২৩৩৫০৪৩৪


Write a Comment